advertisement
advertisement
advertisement

জামাতে নামাজ পড়া নিয়ে যা বলেছেন মহানবী (সা.)

অনলাইন ডেস্ক
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১১:০২ এএম | আপডেট: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১১:০২ এএম
প্রতীকী ছবি
advertisement

বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) জামাতে নামাজ পড়ার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন। এ বিষয়ে বেশ কিছু হাদিস রয়েছে।

মালিক ইবনে হুওয়াইরিস (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, নামাজের সময় হলে (একাধিক লোক একসঙ্গে থাকলে) তোমাদের দু’জনের একজন আজান ও ইকামত দেবে। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে বয়সে বড়, সে ইমামতি করবে। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৮)

advertisement

ফজরের নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, আল্লাহর রাসুলকে (সা.) তিনি বলতে শুনেছেন যে জামাতে নামাজ পড়লে একাকী নামাজ পড়ার চেয়ে ২৫ গুণ বেশি সওয়াব হয়। আর ফজরের নামাজে রাতের ও দিনের ফেরেশতারা একত্রিত হন। (বুখারি, হাদিস: ৬৪৮)

এশার নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব

advertisement

আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন, মসজিদ থেকে যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে নামাজে আসে, তার তত বেশি পুণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার পুণ্য সে ব্যক্তির চেয়ে বেশি, যে একাকী নামাজ আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে। (বুখারি, হাদিস: ৬৫১)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত নবী (সা.) বলেছেন, মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার নামাজ অপেক্ষা অধিক বেশি নামাজ আর নেই। এ দুই নামাজের কী ফজিলত, তা যদি তারা জানত, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা (জামাতে) উপস্থিত হত।