advertisement
advertisement
advertisement

এবার পুঁথি পাঠ করলেন ফজলুর রহমান বাবু

প্রেস রিলিজ
১৯ মার্চ ২০২৩ ০১:৩৬ পিএম | আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৩ ০১:৩৬ পিএম
ফজলুর রহমান বাবু
advertisement

ব্যতিক্রমী চরিত্রের অভিনয় আর লোকজ সুরের কণ্ঠ দিয়ে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের মানুষকে মুগ্ধ করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু। এবার তিনি করলেন আরেকটি ভিন্নমাত্রিক কাজ। শত বছরের ঐতিহ্যবাহী শরবহ রুহ্ আফজা সম্পর্কিত একটি পুঁথিগানে অংশ নিলেন এই গুণী অভিনেতা। 

গাজীপুরের আশুলিয়ার ইয়ারপুরের দৃষ্টিনন্দন সবুজ প্রকৃতিতে চিত্রায়ন হয়েছে এটি। শত বছর আগে গ্রামবাংলার মানুষের প্রিয় সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ ছিলো পুঁথিপাঠ। সেই ঐতিহ্যকে সামনে রেখে উপমহাদেশের মানুষের কাছে পছন্দের শরবত রুহ্ আফজাকে নতুনমাত্রায় উপস্থাপন করা হয়েছে। পুঁথিপাঠে কণ্ঠ দিয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু ও শিফা আহমেদ। 

advertisement

হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্ফ) বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া’র দিকনির্দেশনায় বিজ্ঞাপনচিত্রটি নির্মাণকরেন আমিরুল মোমেনীন মানিক। সঙ্গীত পরিচালনা করেন অণু মুস্তাফিজ, চিত্রগ্রহণ করেন মাহমুদুল হাসান, সম্পাদনা ও রঙ বিন্যাসে ছিলেন আবু সাইদ খান এবং ব্যবস্থাপনায় এ ই এম বোরহান উদ্দিন।

এ প্রসঙ্গে ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ব্যতিক্রমী একটি কাজ করলাম। পুঁথিপাঠ যেমন শত বছরের ঐতিহ্য ঠিক তেমনি রুহ্ আফজাও। অসাধারণ লোকেশন এবং গল্পের এই পুঁথিপাঠের মধ্যদিয়ে ব্রিটিশ শাসনকাল এবং মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তি প্রেক্ষাপটে দেশীয় হালাল শরবত রুহ্ আফজা’র উত্থানের কাহিনী উঠে এসেছে। শুধু বিজ্ঞাপনের জন্য নয়, বরং দেশীয় সংস্কৃতিকে পুনরুজ্জীবনেও ভূমিকা রাখবে এটি। 

advertisement

এ প্রসঙ্গে নির্মাতা আমিরুল মোমেনীন মানিক বলেন, হারিয়ে যাওয়া পুঁথিকে ফিরিয়ে আনতে তৈরি করা এই বিজ্ঞাপন-সিনেমাটি নতুন প্রজন্মের কাছে খুব উপভোগ্য হবে। ফজলুর রহমান বাবু ভাইসহ সকল কলাকুশলী হৃদয় দিয়ে কাজ করেছেন। আশা করা যায়, এটি দর্শকের হৃদয় ছুঁয়ে দেবে। 

জানা গেছে, দু একদিনের মধ্যে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও অনলাইন সকল প্লাটফর্মে প্রচারিত হবে বিজ্ঞাপন সিনেমা ‘পুঁথি পাঠে রুহ্ আফজা’র গল্প।